passage_id
stringlengths
12
12
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question_id
stringlengths
15
15
question_text
stringlengths
6
211
is_answerable
stringclasses
2 values
question_type
stringclasses
4 values
answers
sequence
bn_wiki_0140
আলফা সেন্টরাই
আলফা সেন্টরাই বা জয় সেন্টারাসের নামক নক্ষত্রপুঞ্জের দক্ষিণদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং রাতের আকাশের চতুর্থ উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এর অপর নাম রিগিল ক্যান্ট। এর আপাত দর্শন মান হল -০.০১ এবং এটি একটি তিন তারকা সিস্টেম। মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত এই তারকা সিস্টেমটি; কিন্তু এটি এতটাই দক্ষিণ ঘেঁষে অবস্থিত যে উত্তরের প্রায় কোন স্থান হতেই এটিকে দেখা যায়না। এতে তিনটি নক্ষত্র থাকলেও দুটি নক্ষত্র এতই কাছাকাছি থাকে যে এদেরকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করা যায়না, যার ফলে এই দুটিকে একত্রে একটিমাত্র নক্ষত্র হিসেব ধারণা করা হয় এবং এভাবে এর সর্বমোট দর্শন মান দাঁড়ায় -০.২৭, যা এটিই নির্দেশ করে যে এই নক্ষত্রটি আর্কটুরাস হতে উজ্জ্বল। আমাদের সৌরজগৎের বাইরে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৪.২ থেকে ৪.৪ আলোকবর্ষের মত। আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জটি যে ৩টি নক্ষত্র নিয়ে গঠিত। তারা হল আলফা সেন্টরাই এ, আলফা সেন্টরাই বি ও আলফা সেন্টরাই সি। আলফা সেন্টরাই -সি কে প্রক্সিমা সেন্টরাই নামেও ডাকা হয়। এটি খুব ছোটো লাল নক্ষত্র। প্রক্সিমা সেন্টরাই হল সূর্য ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র।
bn_wiki_0140_04
আমাদের সৌরজগৎের বাইরে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ কোনটি?
1
factoid
{ "answer_text": [ "আলফা সেন্টরাই ", "আলফা সেন্টরাই " ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_0140
আলফা সেন্টরাই
আলফা সেন্টরাই বা জয় সেন্টারাসের নামক নক্ষত্রপুঞ্জের দক্ষিণদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং রাতের আকাশের চতুর্থ উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এর অপর নাম রিগিল ক্যান্ট। এর আপাত দর্শন মান হল -০.০১ এবং এটি একটি তিন তারকা সিস্টেম। মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত এই তারকা সিস্টেমটি; কিন্তু এটি এতটাই দক্ষিণ ঘেঁষে অবস্থিত যে উত্তরের প্রায় কোন স্থান হতেই এটিকে দেখা যায়না। এতে তিনটি নক্ষত্র থাকলেও দুটি নক্ষত্র এতই কাছাকাছি থাকে যে এদেরকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করা যায়না, যার ফলে এই দুটিকে একত্রে একটিমাত্র নক্ষত্র হিসেব ধারণা করা হয় এবং এভাবে এর সর্বমোট দর্শন মান দাঁড়ায় -০.২৭, যা এটিই নির্দেশ করে যে এই নক্ষত্রটি আর্কটুরাস হতে উজ্জ্বল। আমাদের সৌরজগৎের বাইরে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৪.২ থেকে ৪.৪ আলোকবর্ষের মত। আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জটি যে ৩টি নক্ষত্র নিয়ে গঠিত। তারা হল আলফা সেন্টরাই এ, আলফা সেন্টরাই বি ও আলফা সেন্টরাই সি। আলফা সেন্টরাই -সি কে প্রক্সিমা সেন্টরাই নামেও ডাকা হয়। এটি খুব ছোটো লাল নক্ষত্র। প্রক্সিমা সেন্টরাই হল সূর্য ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র।
bn_wiki_0140_05
আপাত দর্শন মান বলতে কী বুঝায়?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_2386
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"।
bn_wiki_2386_01
কি কি প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়?
1
list
{ "answer_text": [ "মূল্যবোধ ব্যবস্থা; বিশ্বাস ব্যবস্থা; আবেগ; প্রেরণা", "মূল্যবোধ ব্যবস্থা; বিশ্বাস ব্যবস্থা; আবেগ; প্রেরণা" ], "answer_type": [ "multiple spans", "multiple spans" ] }
bn_wiki_2386
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"।
bn_wiki_2386_02
কখনও এর সাথে কি ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ ", "হ্যাঁ " ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_2386
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"।
bn_wiki_2386_03
কাদের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়?
1
factoid
{ "answer_text": [ "শত্রুদলের ", "শত্রুদলের" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2386
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"।
bn_wiki_2386_04
বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও কিসের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে?
1
list
{ "answer_text": [ "প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে", "প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2386
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"।
bn_wiki_2386_05
কাদের থেকে সাহায্য আদায় করাটা ছিল মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহের আরেকটি দিক?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_2528
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
bn_wiki_2528_01
ইন্টারনেটের ব্যবহার নারীদেরকে ক্ষমতায়িত করার সুযোগ করে দিয়েছে কখন থেকে?
1
factoid
{ "answer_text": [ "বিংশ শতকের শেষ ভাগে", "বিংশ শতকের শেষ ভাগে" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2528
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
bn_wiki_2528_02
ব্লগিং কি নারী শিক্ষার ক্ষমতায়নে অন্যতম একটি সরঞ্জাম?
1
confirmation
{ "answer_text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ], "answer_type": [ "yes/no", "yes/no" ] }
bn_wiki_2528
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
bn_wiki_2528_03
ই-লার্নিং এর সাহায্যে নারীরা অগ্রণী বিশ্বায়নে কার্যকর হচ্ছে কীভাবে?
1
causal
{ "answer_text": [ "শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে", "ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে" ], "answer_type": [ "single span", "single span" ] }
bn_wiki_2528
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
bn_wiki_2528_04
এস ডি জি কী?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }
bn_wiki_2528
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
bn_wiki_2528_05
এস ডি জির কোন লক্ষ্যটি নারী শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত?
0
factoid
{ "answer_text": [ "", "" ], "answer_type": [ "", "" ] }